- টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এর জনসংখ্যা প্রায় ৩৮ লক্ষ এবং আয়তন ৩৪১৪.৩৫ বর্গ কিলোমিটার। টাঙ্গাইল আয়তনের ভিত্তিতে ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২য় সর্ববৃহৎ জেলা।
১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ অবধি টাঙ্গাইল ছিল অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা; ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। এটি একটি নদী বিধৌত কৃষিপ্রধান অঞ্চল। এই জেলা যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এবং এর মাঝ দিয়ে লৌহজং নদী প্রবাহমান।
পরিচ্ছেদসমূহ
অবস্থান ও আয়তন
টাংগাইল জেলা ঢাকা হতে প্রায় ৯২ কি মি দূরে অবস্থিত। এই জেলার পূর্বে রয়েছে ময়মনসিংহ ও গাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা, উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকা ও মানিকগঞ্জ জেলা। এর আয়তন ৩৪১৪.৩৮ বর্গ কি.মি.।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
টাঙ্গাইল শহর, জেলার বাণিজ্যিক কেন্দ্রবিন্দু
টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
করটিয়া, ঘারিন্দা, গালা, পোড়াবাড়ী, সিলিমপুর, কাকুয়া, কাতুলী, মগড়া, মাহামুদনগর, হুগড়া, দাইন্যা এবং বাঘিল।
কালিহাতি উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৩ টি।
কোকডহড়া, গোহালিয়াবাড়ী, দশকিয়া, দুর্গাপুর, নাগবাড়ী, নারান্দিয়া, পাইকড়া, পারখি, বল্লা, বাংড়া, বীরবাসিন্দা, সল্লা, সহদেবপুর।
ঘাটাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১১ টি।
দেউলাবাড়ী, ঘাটাইল, জামুরিয়া, দিগড়, দিঘলকান্দি, আনেহলা, দেওপাড়া, ধলাপাড়া, সন্ধানপুর, লোকেরপাড়া এবং রসুলপুর।
বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
কাউলজানী, কাঞ্চনপুর, কাশিল, ফুলকী, বাসাইল এবং হাবলা।
গোপালপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
হাদিরা, নগদাশিমলা, ঝাওয়াইল, হেমনগর, আলমনগর, মির্জাপুর এবং ধোপাকান্দি।
মির্জাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৪ টি।
মহেড়া, ফতেপুর, জামুর্কী, বানাইল, আনাইতারা, ভাতগ্রাম, ওয়ার্শী, বহুরিয়া, গোড়াই, তরফপুর, আজগানা, বাঁশতৈল, লতিফপুর, ভাওড়া।
ভূঞাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
ফলদা, অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী, অলোয়া, নিকরাইল।
নাগরপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
নাগরপুর, ভাররা, সহবতপুর, গয়হাটা, বেকড়া, সলিমাবাদ, ধুবরিয়া, ভাদ্রা, দপ্তিয়র, মামুদনগর, পাকুটিয়া এবং মোকনা।
মধুপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
আলোকদিয়া, আরণখোলা, আউশনাড়া, গোলাবাড়ী, মির্জাবাড়ী, শোলাকুড়ি।
সখিপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
কাকড়াজান, কালমেঘা, কালিয়া, গজারিয়া, দাড়িয়াপুর, বহেড়াতৈল, যাদবপুর এবং হাতীবান্ধা
বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
আটিয়া, ডুবাইল, ফাজিলহাটি, পাথরাইল, লাউহা্টী, দেলদুয়ার, দেউলী এবং এলাসিন।
ধনবাড়ী উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
বীরতারা, বানিয়াজান, পাইস্কা, ধোপাখালী, যদুনাথপুর, মুশুদ্দি এবং বলিভদ্র।
নামকরণ
টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহুজনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তাঁর মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে ‘টান’শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে।
অর্থনীতি
দর্শনীয় স্থান
রাবার বাগান, পীরগাছা, টাঙ্গাইল
- বড় কালীবাড়ি
- ফালুচাঁদ চীশতি-এর মাজার - সখিপুর উপজেলা;
- আতিয়া মসজিদ
- মধুপুর জাতীয় উদ্যান
- যমুনা বহুমুখী সেতু
- আদম কাশ্মিরী-এর মাজার;
- মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর মাজার
- পরীর দালান / হেমনগর জমিদার বাড়ি,
- খামারপাড়া মসজিদ ও মাজার,
- ঝড়কা,
- সাগরদীঘি,
- গুপ্তবৃন্ধাবন,
- পাকুটিয়া আশ্রম,
- মগড়া নাম মন্দির,
- ভারতেশ্বরী হোমস,
- মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,
- পাকুল্লা মসজিদ,
- আরুহা-শালিনাপাড়া কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ,
- নাগরপুর চৌধুরীবাড়ী,
- পুন্ডরীকাক্ষ হাসপাতাল,
- উপেন্দ্র সরোবর,
- গয়হাটার মঠ,
- যমুনা নদীর পাড়
- তেবাড়িয়া জামে মসজিদ,
- এলেঙ্গা রিসোর্ট,
- যমুনা রিসোর্ট,
- যমুনা ক্যান্টনমেন্ট,
- এলেঙ্গা জমিদার বাড়ী
- কাদিমহামজানি মসজিদ,
- ঐতিহ্যবাহী পোড়াবাড়ি,
- করটিয়া সা’দত কলেজ,
- করটিয়া জমিদার বাড়ি,
- কুমুদিনী সরকারি কলেজ,
- বিন্দুবাসিনী বিদ্যালয়,
- দোখলা ভিআইপ রেস্ট হাউস,
- পীরগাছা রাবারবাগান
- আথাইল শিমুল(খায়রুল ইসলামের বাড়ী)
- বঙ্গবন্ধু সেতু
- ইবরাহীম খাঁ সরকারি কলেজ
- গোবিন্দাসী গরুর হাট
- ভূঞাপুরের নীলকুঠি,
- শিয়ালকোল বন্দর,
- ধনবাড়ী মসজিদ ও ধনবাড়ী নবাব প্যালেস,
- নথখোলা স্মৃতিসৌধ,
- বাসুলিয়া,
- রায়বাড়ী,
- কোকিলা পাবর স্মৃতিসৌধ,
- মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতিস্তম্ভ,
- ধলাপাড়া চৌধুরীবাড়ী,
- মহেরা জমিদার বাড়ি,
- রাধা কালাচাঁদ মন্দির
- পাকুটিয়া জমিদার বাড়ী
- বনগ্রাম গনকবর
- স্বপ্ন বিলাস (চিড়িয়াখানা)
- মোকনা জমিদার বাড়ী
- তিনশত বিঘা চর
- ভারতেশ্বরী হোমস
- বায়তুল নূর জামে মসজিদ
- দেলদুয়ার জমিদার বাড়ি
- নাগরপুর জমিদার বাড়ি
- এলাসিন ব্রিজ
- ডিসি লেক
- সোল পার্ক
- ২০১ গম্বুজ মসজিদ
- চারান বিল
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব
আবদুল হামিদ খান ভাসানীশামসুল হকচিত্র:Sorcar.jpgপ্রতুল চন্দ্র সরকার- সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, (২৯ ডিসেম্বর, ১৮৬৩ -১৭ এপ্রিল, ১৯২৯) - ধনবাড়ীর নবাব ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা;
- আবদুল হামিদ খান ভাসানী, (ডিসেম্বর ১২, ১৮৮০-নভেম্বর ১৭, ১৯৭৬) - ব্রিটিশ ভারতের অন্যতম তৃণমূল রাজনীতিবিদ ও গণআন্দোলনের নায়ক;
- অমৃতলাল সরকার (১৮৮৯ - ৪ এপ্রিল, ১৯৭১) - ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব, বিপ্লবী অনুশীলন দলের সভ্য;
- প্রিন্সিপাল ইব্রাহিম খাঁ, (১৮৯৪ - ২৯ মার্চ, ১৯৭৮) - শিক্ষাবিদ, সমাজসেবী, রাজনীতিবিদ ও প্রখ্যাত সাহিত্যিক।
- দানবীর রণদাপ্রসাদ সাহা (নভেম্বর ১৫, ১৮৯৬ - মে ৭, ১৯৭১) বাংলাদেশের বিখ্যাত সমাজসেবক এবং দানবীর;
- বেগম ফজিলতুন্নেসা জোহা, (১৮৯৯ - ২১ অক্টোবর, ১৯৭৭) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলমান ছাত্রী ও ঢাকা ইডেন কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন।
- সৈয়দ হাসান আলী চৌধুরী, (১৯১০ - ৩০ মে , ১৯৮১) বাংলাদেশের (তৎকালীন পূর্ব বাংলা) টাঙ্গাইলস্থ ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরীর কনিষ্ঠ পুত্র।
- প্রতুল চন্দ্র সরকার, (২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯১৩ - ৬ জানুয়ারি ১৯৭১) ভারতবর্ষের বিখ্যাত জাদুকর। তিনি অন্যতম একজন আন্তর্জাতিক জাদুকর ছিলেন যিনি ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সাল পর্যন্ত তার জাদু দেখিয়েছেন।
- শামসুল হক, (১ ফেব্রুয়ারি, ১৯১৮ - ১৯৬৫) বাংলাদেশের রাজনীতিবিদ, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক৷
- আবু সাঈদ চৌধুরী, (জানুয়ারি ৩১, ১৯২১ - আগস্ট ১, ১৯৮৭) বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি।
- কানাইলাল নিয়োগী (১৯২৪ -১৯ মে ১৯৬১) ভারতের বরাক উপত্যাকায় বাংলা ভাষা আন্দোলনে নিহত ব্যক্তি।
- প্রতিভা মুৎসুদ্দি (জন্মঃ ১৬ ডিসেম্বর, ১৯৩৫) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ ও ভাষা সংগ্রামী। শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য তিনি ২০০২ সালে একুশে পদক লাভ করেন।
- রফিক আজাদ, (জন্ম: ১৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪১) একজন বাংলাদেশী কবি, মুক্তিযোদ্ধা ও সম্পাদক।
- বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী (জন্ম: ১৯৪৭) ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি বাঘা কাদের নামে পরিচিত ছিলেন এবং তাঁর নেতৃত্বে কাদেরিয়া বাহিনী গড়ে ওঠে। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সমরনায়ক।
- মামুনুর রশীদ, (২৯ ফেব্রুয়ারী, ১৯৪৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের পথিকৃত।
- মান্না, (১৯৬৪ - ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০০৮ বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক ছিলেন।
- ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য - বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ,রিসার্চ ফেলো অব সিপিডি।
- মির্জা মাজহারুল ইসলাম
- হাসান ইমাম খান
- বিজ্ঞানী মির্জা মোফাজ্জল ইসলাম
- আব্দুল হামিদ খান ইউস্ফজী
- রিয়াজউদ্দিন আহম্মদ মাশহাদী
- নওশের আলী খান ইউস্ফজী
- হেমচন্দ্র চৌধুরী
- ওয়াজেদ আলী খান পন্নী
- সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন
- হাতেম আলী খান
- মন্মথনাথ রায় চৌধুরী
- শাহজামান
- মৌলভী মোহাম্মদ নঈমউদ্দিন
- সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী
- আবদুল করিম গজনবী
- রজনীকান্ত গুহ
- আবদুল হালিম গজনবী
- রণদা প্রসাদ সাহা
- মুফাখখারুল ইসলাম
- অধ্যাপক মফিজ উদ্দিন আহমেদ
- আলীম আল রাজী
- শামসুল আলম
- আবদুস সাত্তার
- আব্দুল মান্নান
- অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ
- অতুল চন্দ্র গুপ্ত
- জাহ্নবী চৌধুরানী
- রানী দিনমনি চৌধুরানী
- আবু কায়সার
- কামাক্ষা নাথ সেন
- নরেশ চন্দ্র সেনগুপ্ত
- প্রমথনাথ রায় চৌধুরী
- বস্কিম চন্দ্র সেন
- ভবানী প্রসাদ
- খন্দকার আসাদুজ্জামান
- রসিক চন্দ্র বসু
- লোকমান হোসেন ফকির
- শ্রীনাথ চন্দ্র
- মহিম চন্দ্র ঘোষ
- অনুপম ঘটক
- মোসলেমউদ্দিন খান
- সৈয়দ রেদওয়ানুর রহমান
- বিনোদ লাল
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- ভূবনেশ্বর চক্রবর্তী
- তারাপদ রায়
- ব্যারিস্টার শওকত আলী খান
- দেবেশ চন্দ্র ভট্টাচার্য
- লায়ন নজরুল ইসলাম
- মোহাম্মদ নইমুদ্দীন
- আকিকুন নিসা
- বিসু মিয়া
- ড. আশরাফ সিদ্দিকী
- মীর আবুল খায়ের
- কুমুদিনী মিত্র
- রূপনারায়ণ ঘোষ
- শাহ করম আলী
- শাহ একিন
- বিনোদ লাল দে
- সিরাজ উদ্দিন চৌধুরী
- নরেশ গুহ
- শামসুর রহমান খান শাহজাহান
- খন্দকার মোহাম্মদ আলী
- গিরিজাশস্কর রায় চৌধুরী
- অমরেন্দ্র নাথ ঘোষ
- গোপিনাথ কবিরাজ
- আবু কায়সার
- সাইয়িদ আতীকুল্লাহ
- আবদুল করিম খান
- আদম কাশ্মিরী
- ড. এমএন হুদা
- ড. সতীশ চন্দ্র দাশ গুপ্ত
- দক্ষিণা রঞ্জণ মজুমদার
- মাওলানা আহমদ আলী আকালুভী
- অধ্যক্ষ বন্দে আলী মিয়া
- এস এম নজরুল ইসলাম, ওয়ালটন এবং মার্সেল কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা।
- ইন্দিরাদেবী রায়চৌধুরী
- খায়রুল ইসলাম
শিক্ষা
শিক্ষার হার :- ৭১.২১% উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:
- মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,
- মাওলানা ভাসানী ডিগ্রি কলেজ, এলাসিন।
- টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ,
- মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ,
- কুমুদিনী মেডিকেল কলেজ,
- হাজী ইসমাইল খাঁ বেসরকারি কারিগরি কলেজ
- সরকারী সাদাত বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ,
- টাঙ্গাইল পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট,
- মসদই উচ্চ বিদ্যালয়,
- বেলায়েৎ হোসেন বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়,দেলদুয়ার
- এলেঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়
- সরকারী শামসুল হক কলেজ
- মগড়া পালস্ ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়,
- মগড়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
- বিন্দুবাসিনী সরকারী বালক উচ্চ বিদ্যালয়,
- বিন্দুবাসিনী সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,
- টাংগাইল গভঃ গার্লস হাই স্কুল, ছয়ানী বাজার
- পুলিশ লাইন্স হাই স্কুল
- লাউহাটী এম আজহার মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
- বিবেকানন্দ উচ্চ বিদ্যালয়
- শিবনাথ উচ্চ বিদ্যালয়
- জেলা সদর গার্লস হাই স্কুল
- সন্তোষ জান্হবী উচ্চ বিদ্যালয়
- আনুহলা উচ্চ বিদ্যালয়
- পিটিআই হাই স্কুল, শিমুলতলী
- আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়, সাবালিয়া
- বেড়াবুচনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- বাজিতপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান উচ্চ বিদ্যালয়, বশরাকান্দি
- মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান আদর্শ কলেজ
- সরকারী শেখ ফাজিলাতুন্নেসা মুজিব মহিলা কলেজ
- কুমুদিনী সরকারী কলেজ
- লায়ন নজরুল ইসলাম ডিগ্রী কলেজ
- সরকারী এম.এম আলী কলেজ
- বিবেকানন্দ কলেজ
- টাঙ্গাইল কমার্স কলেজ
- পুলিশ লাইন্স কলেজ
- বুলবুল ক্যাডেট স্কুল
- বুলবুল রেসিডেন্সিয়াল মডেল স্কুল,জালফৈ
- Bulbul Residential Model School,Adalat-para,Tangail
- সৃষ্টি কলেজ
- শাহীন কলেজ
- আলাউদ্দিন সিদ্দিকী কলেজ,
- বল্লা করোনেশন উচ্চ বিদ্যালয়
- কালিহাতী আর এস পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- ইছাপুর শেরে বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়
- খিলদা উচ্চ বিদ্যালয়
- পটল উচ্চ বিদ্যালয়
- গয়হাটা উদয়তারা উচ্চ বিদ্যালয়
- নাগরপুর যদুনাথ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- নয়ান খান মেমোরিয়াল হাই স্কুল
- সলিমাবাদ ইউনিয়ন সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- সলিমাবাদ তেবাড়িয়া ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- ঘুনিপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়
- চৌধুরী মালঞ্চ উচ্চ বিদ্যালয়
- ছোট বাসালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- অগ্রনী উচ্চ বিদ্যালয়
- দেউপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- নাগবাড়ী হাসিনা চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়
- চৈথট্ট গণ উচ্চ বিদ্যালয়
- পাকুটিয়া পাবলিক উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়
- এম, কে, ডি, আর গণ উচ্চ বিদ্যালয়
- কালিহাতী পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়
- মেজর জেনারেল মাহমুদুল হাসান উচ্চ বিদ্যালয়
- আহসান উল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয়
- বিন্যাফৈর উচ্চ বিদ্যালয়
- বাঘিল কে, কে, উচ্চ বিদ্যালয়
- নারান্দিয়া টি আর কে এন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- রামপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- পাইকড়া এম, ইউ উচ্চ বিদ্যালয়
- কোকডহরা উচ্চ বিদ্যালয়
- চারান উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ জামাল উচ্চ বিদ্যালয়
- ভরসরাই উচ্চ বিদ্যালয়
- বল্লা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- নরদহি উচ্চ বিদ্যালয়
- ভবন দত্ত গণ উচ্চ বিদ্যালয়
- ঘড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয়
- পালিমা আর এইচ কে উচ্চ বিদ্যালয়
- লুহুরিয়া বি এইচ আর উচ্চ বিদ্যালয়
- বিলবর্ণি মাধ্যমিক বিদ্যালয়
- হাজী নওয়াব আলী উচ্চ বিদ্যালয়
- আমজানী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- ফেরদৌস আলম ফিরোজ উচ্চ বিদ্যালয়
- শহীদ শাহেদ হাজারী উচ্চ বিদ্যালয়
- লাঙ্গলজোড়া উচ্চ বিদ্যালয়
- সোমজানী উচ্চ বিদ্যালয়
- যদুনাথ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- ঘোনাপাড়া ডঃ নরুর রহমান খান উচ্চ বিদ্যালয়, ঘোনাপাড়া, নাগরপুর।
- কে.জি.কে উচ্চ বিদ্যালয়
- পোড়াবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয়
- বংশাই স্কুল এন্ড কলেজ
- নিয়াতমপুর মাদ্রাসা
- গোহালিয়াবাড়ী ফাযিল মাদ্রাসা
- দেওপাড়া বাহরুন নেছা দাখিল মাদ্রাসা
- বিরাহিমপুর হাফিজিয়া মাদরাসা
- বাইচাইল ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসা
- ভোজদত্ত দাখিল মাদ্রাসা
- দারুল সুন্নাহ দাখিল মাদ্রাসা
- ব্রাক্ষাণশাসন এ.কে বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়
- আবু সাইদ মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয়
- ঢালান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সৈয়দপুর উচ্চ বিদ্যালয়
- আগচারান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- পাকুল্যা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
- লায়ন ফেরদৌস আলম ফিরোজ কলেজ
- শেহাব উদ্দিন কলেজ
- বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
- যমুনা কলেজ
- লুৎফর রহমান মতিন মহিলা কলেজ
- কালিহাতী কলেজ
- বিএএফ শাহীন কলেজ পাহাড়কাঞ্চনপুর সখিপুর
- আথাইল শিমুল উচ্চ বিদ্যালয়,ঘাটাইল, টাঙ্গাইল
- ভূয়াপুর সরকারী মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
- ঘাটাইল মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
তথ্যসূত্র
[২] [৩] [৪] [৫] [৬]
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "টাঙ্গাইল জেলার বিখ্যাত গুণীজন"। দৈনিক সংগ্রাম। এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭। বৃহস্পতিবার ২৪ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ 2018-07-27। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|তারিখ=
(সাহায্য) - "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭।
- "টাঙ্গাইল জেলার বিখ্যাত গুণীজন"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭।
- "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭।
Author: Shraban
Related Posts
Some simillar article from this label, you might also like
কিশোরগঞ্জ জেলা কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। কিশোরগঞ্জ জেলার ব্র্যান
নরসিংদী জেলার ইতিহাস ভৌগোলিক সীমানা মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ ও পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর তীর বিধৌত জেলা নরসি
গাজীপুর জেলা গাজীপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্ল
নারায়ণগঞ্জ জেলা নারায়ণগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন এবং প্রসিদ্ধ অঞ্চল যা মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্
- Blog Comments
- Facebook Comments
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)