- কিশোরগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল।
কিশোরগঞ্জ জেলার ব্র্যান্ড নাম হলো
“হাওর বাওর মাছে ভরা, কিশোরগঞ্জের পনির দেশসেরা”
পরিচ্ছেদসমূহ
ভৌগোলিক সীমানা
কিশোরগঞ্জের ভৌগোলিক আয়তন প্রায় ২,৬৮৮ বর্গ কিলোমিটার। এই আয়তনে ১৩টি উপজেলা রয়েছে। এই জেলার উত্তরে নেত্রকোনা জেলা ও ময়মনসিংহ জেলা, দক্ষিণে নরসিংদী জেলা ও ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলা, পূর্বে সুনামগঞ্জ জেলা ও হবিগঞ্জ জেলা, পশ্চিমে ময়মনসিংহ জেলা ও গাজীপুর জেলা।
প্রশাসনিক এলাকাসমূহ
কিশোরগঞ্জে উপজেলার সংখ্যা ১৩টি। যথা:
- কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলা
- অষ্টগ্রাম উপজেলা
- ইটনা উপজেলা
- করিমগঞ্জ উপজেলা
- কটিয়াদি উপজেলা
- কুলিয়ারচর উপজেলা
- তাড়াইল উপজেলা
- নিকলী উপজেলা
- পাকুন্দিয়া উপজেলা
- বাজিতপুর উপজেলা
- ভৈরব উপজেলা
- মিটামইন উপজেলা
- হোসেনপুর উপজেলা
ইতিহাস
বঙ্গদেশের প্রাদেশিক মানচিত্রটি ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত থাকা বৃহত্তর ময়মনসিংহ জিলা (টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জের সাথে বর্তমান বিভাগ) প্রদর্শন করছে
অর্থনীতি
কিশোরগঞ্জের অর্থনীতির চালিকা শক্তি অনেকটা হাওরের উপর নির্ভর। যেমন: হাওরে প্রচুর মাছ পাওয়া যায় যা দেশের চাহিদার লভ্যাংশ পূরণ করতে সক্ষম। তাছাড়া কিশোরগঞ্জে পাট, ধান এবং অন্যান্য অনেক সবজি হয়ে থাকে যা দেশের বাইরেও রপ্তানি হয়।
চিত্তাকর্ষক স্থান
জঙ্গলবাড়ি দূর্গ
জঙ্গলবাড়ি দূর্গ ছিল বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁর দ্বিতীয় রাজধানী। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে করিমগঞ্জ উপজেলার কাদিরজঙ্গল ইউনিয়নের জঙ্গলবাড়ি গ্রামে অবস্থিত। দূর্গের ভিতরে ঈসা খাঁ কয়েকটি স্থাপনা গড়ে তোলেন। ১৮৯৭ সালে ভুমিকম্পে দুর্গের কিছু অংশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
এগারসিন্দুর দূর্গ
এগারসিন্দুর দূর্গ পাকুন্দিয়া উপজেলার এগারসিন্দুর গ্রামে অবস্থিত। গ্রামটি ব্রহ্মপুত্র নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত। ইতিহাসবেত্তা আবুল ফজল রচিত আকবরনামা গ্রন্থে এই গ্রামের নাম উল্লেখ রয়েছে। এটি ছিল অহম শাসকদের রাজধানী। ১৫৩৮ সালে মুঘলরা অহমদের পরাজিত করে এ অঞ্চল দখল করে। এখানেই ১৫৮০ সালে বার ভূঁইয়াদের প্রধান ঈসা খাঁ মুঘল সম্রাট আকবরের সেনাপতি মান সিংহকে পরাজিত করে।
শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার পূর্ব প্রান্তে প্রায় ৬.৬১ একর জমিতে অবস্থিত বাংলাদেশ তথা উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ও ঐতিহ্যবাহী শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দান। প্রতিবছর এ ময়দানে ঈদ-উল-ফিতর ও ঈদ-উল-আযহার নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। কালের স্রোতে শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানটি পরিণত হয়ে উঠেছে একটি ঐতিহাসিক স্থানে। ইসলামের ঐশী বাণী প্রচারের জন্য সুদূর ইয়েমেন থেকে আগত শোলাকিয়া 'সাহেব বাড়ির' পূর্বপুরুষ সুফি সৈয়দ আহমেদ তার নিজস্ব তালুকে ১৮২৮ সালে নরসুন্দা নদীর তীরে ঈদের জামাতের আয়োজন করেন।[২][৩][৪] ওই জামাতে ইমামতি করেন সুফি সৈয়দ আহমেদ নিজেই। অনেকের মতে, মোনাজাতে তিনি মুসল্লিদের প্রাচুর্যতা প্রকাশে 'সোয়া লাখ' কথাটি ব্যবহার করেন। আরেক মতে, সেদিনের জামাতে ১ লাখ ২৫ হাজার (অর্থাৎ সোয়া লাখ) লোক জমায়েত হয়। ফলে এর নাম হয় 'সোয়া লাখি' । পরবর্তীতে উচ্চারণের বিবর্তনে শোলাকিয়া নামটি চালু হয়ে যায়।[৩] আবার কেউ কেউ বলেন, মোগল আমলে এখানে অবস্থিত পরগনার রাজস্বের পরিমাণ ছিল সোয়া লাখ টাকা। উচ্চারণের বিবর্তনে সোয়া লাখ থেকে সোয়ালাখিয়া_ সেখান থেকে শোলাকিয়া। পরবর্তিতে ১৯৫০ সালে স্থানীয় দেওয়ান মান্নান দাদ খাঁ এই ময়দানকে অতিরিক্ত ৪.৩৫ একর জমি দান করেন।[৫]
চন্দ্রাবতী মন্দির
চন্দ্রাবতীর শিবমন্দির ষোড়শ শতাব্দীতে নির্মিত প্রথম বাঙালি মহিলা কবি স্মৃতিবিজরিত শিবমন্দির। এটি কিশোরগঞ্জ শহর থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে মাইজখাপন ইউনিয়নের কাচারীপাড়া গ্রামে ফুলেশ্বরী নদীর তীরে অবস্থিত।
দিল্লীর আখড়া
দিল্লীর আখড়া মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীরের শাসনামলে নির্মিত। এটি মিঠামইন উপজেলায় অবস্থিত।
মানব বাবুর বাড়ি
মানব বাবুর বাড়ি হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া গ্রামে অবস্থিত। ১৯০৪ সালে জমিদারির পত্তন হলে ব্রিটিশ জেপি ওয়াইজের কাছ থেকে জমিদারি কিনে নেন গাঙ্গাটিয়ার ভূপতিনাথ চক্রবর্তী। সেখানেই তিনি এই বাড়িটি নির্মাণ করেন।
নদ-নদী
- পুরাতন ব্রহ্মপুত্র
- মেঘনা
- কালনী
- ধনু
- নরসুন্দা
- বাউরি
যোগাযোগ ব্যবস্থা
কিশোরগঞ্জের যাতায়াত ও যোগাযোগ ব্যবস্থা অত্যন্ত উন্নতমানের। রাজধানী ঢাকা থেকে কিশোরগঞ্জের দূরত্ব ১২০ কিলোমিটার। সড়ক অথবা রেলপথের মাধ্যমে ভ্রমণ করা যায়।স্থানীয় প্রশাসন আরএইচডি, এলজিইডি ও পৌরসভা সকল রাস্তা তদারকি করে থাকে।ঢাকা হতে কিশোরগঞ্জ পৌঁছাতে বাসযোগে ভাড়া ১৫০ টাকা থেকে ২৫০ টাকা।
বাস যোগাযোগ ছাড়াও কিশোরগঞ্জের সাথে ঢাকার ট্রেন যোগাযোগও অত্যন্ত ভাল। ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশন থেকে প্রতিদিনি সকাল 8.00 টায় এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে একটি আন্ত:নগর ট্রেন বুধবার সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাড়া নিয়মিত চলাচল করে। ট্রেনটি দুপুর 12:30 মিনিটে কিশোরগঞ্জ স্টেশনে পোঁছার পর পুণরায় 12:45 মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এবং ঢাকায় পোঁছার পর সন্ধ্যা 6:20 মিনিটে এগারসিন্দুর গোধূলী নামে ঢাকার কমলাপুর থেকে কিশোরগঞ্জের উদ্দেশ্যে যাত্রা করে। এ ট্রেনটি রাত এগারটায় কিশোরগঞ্জ পোঁছার পর পরদিন সকাল 6:45 মিনিটে এগারসিন্দুর প্রভাতি এক্সপ্রেস নামে ঢাকার উদ্দেশ্যে যাত্রা করে।
সংবাদপত্র
দৈনিক
- দৈনিক আজকের দেশ
- গৃহকোণ
- ভাটির দর্পণ
- প্রাত্যহিক চিত্র
- আর্যগৌরব (১৯০৪)
- কিশোরগঞ্জ বার্তাবাহ (১৯২৪)
- আখতার (উর্দু, ১৯২৬)
- কিশোরগঞ্জ বার্তা (১৯৪৬)
- প্রতিভা (১৯৫২)
- নতুন পত্র (১৯৬২)
- নরসুন্দা (১৯৮১)
- গ্রামবাংলা (১৯৮৫)
- সৃষ্টি (১৯৮৬)
- সকাল (১৯৮৮)
- সূচনা (১৯৯০)
- কিশোরগঞ্জ পরিক্রমা (১৯৯১)
- মনিহার (১৯৯১)
- কিশোরগঞ্জ প্রবাহ (১৯৯৩)
- বিবরণী (কুলিয়ারচর, ১৯৯৩)
- জীবনপত্র (২০১৮)
কৃতী ব্যক্তিত্ব
- বংশীদাস - মনসামঙ্গলের কবি।
- চন্দ্রাবতী, প্রথম বাঙালি মহিলা কবি।
- শহীদ ডাঃ এ এফ এম আবদুল আলীম চৌধুরী, চিকিৎসক এবং বুদ্ধিজীবী।
- উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী, লেখক, চিত্রশিল্পী।
- কেদারনাথ মজুমদার, বিশিষ্ট ইতিহাসবিদ।
- সুকুমার রায়, কবি, গল্প লেখক ও নাট্যকার।
- মনির উদ্দীন ইউসুফ, বিখ্যাত ফার্সীগ্রন্থ শাহনামা অনুবাদক।
- ত্রৈলোক্যনাথ চক্রবর্তী, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
- মোহনকিশোর নমোদাস, ভারতীয় উপমহাদেশের ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন অন্যতম ব্যক্তিত্ব এবং অগ্নিযুগের বিপ্লবী।
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী, লেখক।
- হামি উদ্দিন আহমেদ (খানসাহেব), পূর্বপাকিস্তানের প্রথম কৃষিমন্ত্রী।
- নীহাররঞ্জন রায়, ইতিহাসবেত্তা।
- দেবব্রত বিশ্বাস, রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী।
- প্রবোধ চন্দ্র গোস্বামী, শিক্ষাবিদ।
- জয়নুল আবেদীন, বাংলাদেশের একজন খ্যাতনামা চিত্রশিল্পী।
- সত্যজিত রায়, একাডেমি পুরস্কার বিজয়ী ভারতীয় চলচ্চিত্রকার।
- আবুল ফতেহ, কূটনৈতিক ও রাজনীতিবিদ।
- সৈয়দ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশের অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ১৯৭১ সালে অস্থায়ী সরকার গঠন করেন।
- জহুরুল ইসলাম, শিল্প উদ্যোক্তা।
- জিল্লুর রহমান, বাংলাদেশের সাবেক রাষ্ট্রপতি এবং একজন বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।
- আব্দুল হামিদ, বাংলাদেশের বর্তমান রাষ্ট্রপতি।
- আইভি রহমান, একজন সংসদ সদস্য ও প্রাক্তন রাজনীতিবিদ।
- আবুল কাসেম ফজলুল হক, বাংলাদেশের প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ।
- আনন্দমোহন বসু
- সুকুমার নন্দী
- কাজী আব্দুল বারী
- হাজী এম এ মান্নান মিয়া
- ড. আলাউদ্দিন
- শামীম আরা নিপা
- রিজিয়া পারভীন
- বিপুল ভট্রাচার্য
- মোয়াজেম হোসেন
- আব্দুর রহমান কালা মিয়া
- মোঃ মোজাম্মেল হোসেন
- কমান্ডার আবদুর রউফ
- রেবতী মোহন বর্মণ, অবিভক্ত ভারতের ছাত্র আন্দোলনের জনক। যার নামানুসারে ময়মনসিংহে আনন্দমোহন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। তিনি ছিলেন ভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতি।
- কমরেড অজয় রায়,রাজনীতিক, লেখক ও সামাজিক আন্দোলনের নেতা।
- সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের জনপ্রশাসন মন্ত্রী।
- ইলিয়াস কাঞ্চন, ঢাকাই চলচ্চিত্রের দর্শকনন্দিত নায়ক।
- শাহ আব্দুল হান্নান, ইসলামী দার্শনিক, শিক্ষাবিদ, লেখক, অর্থনীতিববিদ ও সমাজ সেবক। তিনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশনের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর ছিলেন। এছাড়াও তিনি দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয় ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন।
- অধ্যাপক ডাঃ হাবিবুর রহমান, কিশোরগঞ্জ জেলার প্রথম অধ্যাপক ডাঃ ছিলেন।
- ডঃ ওসমান ফারুক, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন।
- গুরুদয়াল দাস, যার নামে গুরুদয়াল কলেজ।
- সিতারা বেগম, বীরপ্রতীক মুক্তিযুদ্ধা ক্যাপ্টেন।
- তৌহিদুল ইসলাম শরীফ, (ডি আই জি)।
- মবিন খান, সাবেক সেনাপ্রধান।
- লীলা মজুমদার(ফেব্রুয়ারি ২৬, ১৯০৮-এপ্রিল ৫ , ২০০৭ ) একজন বিখ্যাত বাঙালি লেখিকা।
- নীরদচন্দ্র চৌধুরী (জন্ম:২৩ নভেম্বর, ১৮৯৭ - মৃত্যু:১ আগস্ট, ১৯৯৯)একজন খ্যাতনামা দীর্ঘজীবী বাঙালি মননশীল লেখক ও বিশিষ্ট চিন্তাবিদ।
তথ্যসূত্র
- বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন ২০১৪)। "এক নজরে কিশোরগঞ্জ"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ১ মার্চ ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪।
- দৈনিক আজকের খবর
- "সরকারি ওয়েবসাইট"। ১০ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০১৬।
- ময়মনসিংহ জেলায় ইসলাম, লেখকঃ মোঃ আবদুল করিম, প্রকাশকঃ ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, পৃষ্ঠাঃ ১২৫-১২৮
Author: Shraban
Related Posts
Some simillar article from this label, you might also like
গাজীপুর জেলা গাজীপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্ল
নরসিংদী জেলার ইতিহাস ভৌগোলিক সীমানা মেঘনা, শীতলক্ষ্যা, আড়িয়াল খাঁ ও পুরাতন ব্রক্ষ্মপুত্র নদীর তীর বিধৌত জেলা নরসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা নারায়ণগঞ্জ জেলা বাংলাদেশের অত্যন্ত প্রাচীন এবং প্রসিদ্ধ অঞ্চল যা মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্
টাঙ্গাইল জেলা টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এর জনসংখ্যা প্র
- Blog Comments
- Facebook Comments
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)