টিপস এন্ড ট্রিকস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
টিপস এন্ড ট্রিকস লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
পুরনো আইফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো দেখে কিনবেন

পুরনো আইফোন কেনার আগে যে বিষয়গুলো দেখে কিনবেন

 

আমাদে
র অনেকের শখ থাকে একটি আইফোন ব্যবহারের। অনেকের আবার হয়ত প্রয়োজন হয় একটি আইফোন কিনার। আমরা অনেই আমাদের এই স্বপ্ন পূরণের জন্য সরনাপন্য হই পুরনো আইফোন এর দেকানে বা ব্যবহার কারির নিকটে। তাই আমাদের কষ্টে অর্থ যেন অসাধু চক্রের হাতে চলে না যায়, এবং আমাদের স্বপ্ন বিফলে না যায়, তার জন্য আমাদের অবশ্যই সচেতন হয়ে আমাদেরকে কেনাকাটা উচিত।

প্রথমেই আমাদের চেক করতে আমাদের কিনতে ফোনটি আসল কিনা। আর সেটি করার জন্য আপনার ফোনের সেটিংস অপশন থেকে আপনার পোনের সিরিয়াল আম্বারটি নিয়ে অনলাইনে চেক করেই জানতে পারবেন আপনার ফোনটি আসল নাকি নকল।

আইফোন বিভিন্ন টাইপের হয়ে থাকে। যেমন- রিফারমিশ, স্পেশাল ইউনিট, রিপ্লেসমেন্ট ইউনিট ইত্যাদি। এটা চেক করার জন্য চলে যান সেটিংস অপশনে। দেখুন মডেলটি কি দিয়ে শুরু।

যদি M দিয়ে শুরু হয়, আসলে এটি আসল বিক্রি করার জন্য বাজার জাত করা ফোন। যেগুলো কম্পানি সত্তিকার ভাবেই আমাদের কাছে বিক্রি করার জন্য তৈরি করে থাকে।

IPhone

যদি N দিয়ে শুরু হয়, তাহলে এটি রিপ্লেসমেন্ট ইউনিট। যেসব ফোন পরির্তন করে দিতে হয়, সেই সকল ফোনের জন্য এই ইউনিটগুলো তৈরি করা হয়।

যদি F দিয়ে শুরু হয়, তাহলে এটি রিফারমিস্ট ইউনিট।

যদি P দিয়ে শুরু হয়, তাহলে এটি স্পেশাল ইউনিট। যেমন- গোল্ড এডিশন, ডায়মন্ড এডিশন ইত্যাদি।

তাছারা এখনকারে বাজারে আরেক ধরণের আইফোন পাওয়া যায়, যেগুলিতে ব্যাটারি রিপ্লেস করে বিক্রি করা হয়। যেখানে অনেক পুরনো ফোনেও ব্যাটারি পারসেন্টে অনেক বেশি দেখানো হয়। যেখানে ফোনটি ব্যবহার করতে গেলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ফোনের ওয়াটার প্রুফ নষ্ট হয়ে যায়।

এরপরে দেখে নিবেন আপনার ফোনটির অরজিনাল কাগজপত্র আছে কিনা। কোন প্রকার কাগজ ছাড়া আমাদের কোনকিছুই কেনা উচিত না।

এছাড়াও আপনার ফোনটির সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে অবশ্যই চেক করে নিবেন আপনার কাঙ্খিত ফোনটি আসলেই আইফোন কিনা।

প্রতারক ও অসাধু চক্রগুরো যেহেতু দিনদিন নিত্যনতুন পথ অবলম্বন করছে, তাই আমাদেরও অবশ্যই সচেতন হয়ে চলা উচিত।

ফোনে আসা সকল বিজ্ঞাপন বদ্ধ করুন কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই

ফোনে আসা সকল বিজ্ঞাপন বদ্ধ করুন কোন প্রকার সফটওয়্যার ছাড়াই

ফোন ব্যবহারের সময় আমাদেরকে প্রায় সমই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে দেয় ফোনে আসা বিরক্তিকর এডগুলি।

মাঝেমধ্যে এমনকিছু এড আসে, যা না দেখা যায়, না কাউকে দেখানো যায়। 

অথবা দেখা গেলো জরুরি মুহূর্তে এইসব এড এর কারণে সময়ও নষ্ট হয়।

এইসব এড আসা অনেকাংশেই কমিয়ে আনতে পারেন, মোবাইলের সেটিংস এর কিছু সামান্য পরিবর্তন করে।

তাহলে চলুন দেখি কিভাবে সেটিংস সেট করবেন আপনার ফোনের।

প্রথমেই আপনাকে যেতে হবে আপনার ফোনে থাকা সেটিং অপশনে।

সেখানে খুজলেই পেয়ে যাবেন Connection and Sharing

androide add blocker
কানেকশন এন্ড শেয়ারিং এ ক্লিক করে প্রবেশ করুন। 

তারপর এখানেও বেশ কিছু অপশন দেখতে পাবে 

add block
আগে থেকে Auto অথবা off সিলেক্ট থাকতে পারে। আপনি এখান থেকে Private DNS সিলেক্ট  করুন।

add blocksettings
সিলেক্ট করলে এখন খালি ঘর পাবেন, যেখানে আপনি লেখার অপশন পাবেন।
এবার সেই খালি ঘরে লিখে দিন dns.adguard.com
dns.adguard.com


এবার Save এ ক্লিক করে সেভ করে বেড়িয়ে যান। এবার আপনার কাজ শেষ। এবার ফোনের Flight mod অফ করে একবার অন করুন। পারলে ফোন বদ্ধ করে চালু করুন।
এখন দেখুন জাদু। 
এবার বলে নেই, এই পদ্ধতিটি কোন কোন ক্ষেত্রে কাজ করবেঃ
Shareit, MX Player এর মত কিছু এপসের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতিটি কার্যকরি।
কিন্তু YouTub,  Facebook এ ভিডিও দেখার সময় যেসকল এড আসে, তার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়..

এই পদ্ধতিটি সব ফোনে প্রয়োগ নাও হতে পারে। তবে যে সকল ফোনের সেটিংস এর সাথে মিলে যাবে তাদের ফোনে অবশ্যই কাজ করবে।

কিভাবে PDF File কে ইডিট করা যায়

কিভাবে PDF File কে ইডিট করা যায়

Hi Friends,

সবাইকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন। আজকে আমি পিডিএফ ফাইল নিয়ে আলোচনা করবো।
আমরা মো্টামোটি সবাই জানি পিডিএফ ফাইল কিভাবে বােনানো হয়। মাইক্রোসফ্ট অফিস ওয়ার্ড, ফটোশফ,ইলাস্ট্রেটর ইত্যাদি অনেক সফটওয়্যার দিয়েই পিডিএফ ফাইল বানানো যায়।

আমরা অফিমিয়াল ডকুমেন্ট, বিভিন্ন অনলাই ফাইল, স্কেন করা ডকুমেন্ট ইত্যাদি মূলত সবই পিডিএফ এ হয়ে থাকে।
অনেক সময় দেখা যায় এই ফাইলগুলি আমাদের ইডিট করার প্রয়োজন পরে। কিন্তু আমরা তা পারি না।

আপনাদের কারো এরকম হয়, তাহলে নিচের ভিডিওটি দেখুন।
এবার যেকোন Windows-এ তৈরি করুন tree

এবার যেকোন Windows-এ তৈরি করুন tree



যারা উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন এবং পিসিতে কাজ করতে করতে পিসিকে রিফ্রেশ করতে Tree তৈরি করতে চান, কিন্তু পারেন না, আজকের এই পোস্ট শুধু তাদের জন্য।

tree
কম্পিউটার ব্যবহার করতে করতে আমাদের পিসিটি প্রায়ই স্লো হয়ে যায়। এর জ্য আমরা খুভ সহজেই tree শর্টকাট তৈরি করে পিসিকে রিফ্রেশ করতে পারি। উইন্ডোজ এক্সপি, ৭ এ এটা খুভ সহজেই পারা গেলে উইন্ডোজ ১০ এ সেটা অনেকেই করতে পারেন না।
তাই আজকে দেখাবো উইন্ডোজ ১০ এ কি করে শর্টকাট tree তৈরি করবেন।
এর জন্য প্রথমেই আপানাদের কম্পিউটার থেকে নোটপেটটি ওপেন করতে হবে।
এরপর লিখবো

echo/off
cd/
tree
c:
tree
d:
tree
e:
tree

Windows 10 tree
এরপর এটিকে আপনার পছন্দের নাম দিয়ে সেভ এস এর মাধ্যমে আপনি যেখানে সেভ করতে চান, সেই লোকেশন এ সেভ করতে পারেন।
সেভ করার সময় .bat দিয়ে সেভ করতে হবে।
(যেমনঃ tree.bat)

tree ছাড়াও আরো বেশ কিছু উপায়ে কম্পিটাকে ফাস্ট করা যায়। পরবর্তি পোট এ সে ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবো।
tree in w10
আয় করুন Android অ্যাপ দিয়ে

আয় করুন Android অ্যাপ দিয়ে

অনলাইন থেকে যারা আয় করতে চান এই পোষ্ট শুধু তাদের জন্য। আজ আমি দেখাব আপ্নারা কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
নিচে দেওয়া স্টেপ গুলো অনুসরণ করলেই আপনারা অনলা্ইইন থেকে আয় করতে পারবেন। সুতরাং শুরু করা যাক।

প্রথমেই আপনাকে একটি এন্ড্রয়েড এপ ডাউনলোড করতে হবে।  
এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে পারেন অথবা গুগল প্লেস্টোরে গিয়ে Ring ID লিখে সার্চa দিয়েও ডাউনলোড করতে পারেন।

কিভাবে আয় করবেনঃ

প্রথমেই এপটি ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার সময় যদি রেফারেন্স অপশন আসে তাহলে ১০৯৬০৬৬০ এই কোডটি দিন। তাহলে ফ্রিতে ২০টাকা পাবেন। এই ২০ টাকা মিস করবেন না তাহলে পরে টাকা তোলার সময় সমস্যা হতে পারে।

প্রথমে আপনি অ্যাপ এর ভিতরে এড দেখে পয়েন্ট আয় করতে পারবেন। পরে সেসব পয়েন্ট থেকে আপনি টাকা তে কনভার্ট করে তুলতে পারবেন।

রেফার কোড না বসালে আপনি শুরুতেই বোনাস ২০ টাকা পাবেন না। মনে রাখবেন এই রেফার কোড না বসালে আপনার রেজিস্ট্রেশান কমপ্লিট হবে কিন্তু টাকা তোলার সময় অনেক ঝামেলা করে। সুতরাং রেফার কোড বসিয়ে রেজিস্ট্রেশান কমপ্লিট করে নিন।

রেজিস্ট্রেশান করবেন যেভাবেঃ
প্রথমেই প্লে স্টোর থেকে রিং আইডি এপটি  ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।

এবার ওপেন করে আপনার ফোন নাম্বার, নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করে নিন। ক্লিক Continue তাহলে পরের পেজ পাবেন।

এরপর নিজের নাম ও সেট আপ প্রোফাইল দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।

এবার রেফার কোড দেবার অপশন দেখাবে। সেখানে ১০৯৬০৬৬০ কোড বসিয়ে দিন। তাহলে আপনি ২০ টাকা পেয়ে যাবেন। আপনি রেফার কোড না বসালে ২০ টাকা বোনাস পাবেন না। 
রেফার কোডঃ ১০৯৬০৬৬০

কিভাবে টাকা তুলবেনঃ
আপনার টাকা তুলতে কোন সমস্যাই হবে না। আপনি বিকাশ অথবা রকেট দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। 

যে কোন একটা ক্লিক করে কত টাকা তুলবেন সেটা ঠিক করে next ক্লিক করুন তারপর আপনার নাম্বার দিয়ে দিন তাহলে আপনি টাকা টা পেয়ে যাবেন।
আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে কি করবেন??

আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে কি করবেন??

ফোন হারালে সঙ্গে সঙ্গে যা করবেনঃ

অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি যেকোন সময় হারিয়ে যেতে পারে। সাথে থাকা আপনার মূল্যবান তথ্যগুলি তখন আপনার নানারকম সমস্যার কারন হয়ে দাড়াতে পারে।  তাই স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে, সেটি খোঁজার পাশাপাশি গুগলের সাহায্য নিতে পারেন। জেনে নিন ফোন হারানোর সঙ্গে সঙ্গে যা করবেন:

Android Finder
Android Finder
* অন্য কোনো স্মার্টফোন বা পিসি থেকে গুগলে ফাইন্ড মাই ফোন (Find my phone) লিখুন।
* গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করুন। যে ফোন হারিয়েছে, সে ফোনে ব্যবহৃত গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করতে হবে।
* গুগল আপনাকে আপনার ডিভাইসের সর্বশেষ অবস্থান জানিয়ে দেবে।
* আপনার ফোনের অবস্থান শনাক্ত হলে আপনি তা দূরে থেকে কল দিতে পারেন। এ জন্য প্লে সাউন্ড অপশনে ক্লিক করতে হবে। ফোন সাইলেন্ট বা ভাইব্রেট মোডে থাকলেও এতে ৫ মিনিট পূর্ণ ভলিউমে শব্দ হবে। অবশ্য যদি ফোনটি চুরি হয়ে থাকে তবে শব্দ না করে দূর থেকে ফোন লক করে দিতে পারেন।

ফোন লক করতে হলেঃ

* আপনি যদি হারানো ফোনটি দূর থেকে লক করতে চান, তবে আপনাকে শুরুতে অন্য ফোন থেকে android.com/find এখানে যেতে হবে। এতে হারানো ফোনে ব্যবহৃত গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করতে হবে।
* আপনি যদি একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করে থাকেন, তবে যে ডিভাইসটি হারিয়েছে, তা নির্বাচন করতে হবে। একাধিক প্রোফাইল থাকলে মূল প্রোফাইল ব্যবহার করে তাতে সাইনইন করতে হবে।
* ডিভাইস খুঁজে পাওয়া না গেলেও এর সর্বশেষ অবস্থান আপনি জানতে পারবেন।
* এখানে আপনি Enable lock & erase অপশনে ক্লিক করে ফোনে লক করে দেওয়ার সুবিধা পাবেন। চাইলে ফোনে আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন লক দিতে পারবেন। লক স্ক্রিনে বার্তা বা ফোন নম্বর দেখাতে পারবেন।
* মুছে ফেললে আপনার ডিভাইসে যত ডেটা আছে, তা মুছে যাবে। কিন্তু এসডি কার্ডের তথ্য মুছবে না। তবে তথ্য মুছে দিলে ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশনটি আর কাজ করবে না।

মনে রাখতে হবে, Find my phone অপশনটি কেবল ফোন চালু থাকলে এবং তাতে ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকলে তবেই কাজ করবে। তাই যাঁরা হুটাহাট ফোন হারিয়ে ফেলেন, তাঁরা গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে ফোনে লগইন করার পাশাপাশি ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় থাকবেন। লোকেশন ও ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশন চালু রাখবেন।