এবার যেকোন Windows-এ তৈরি করুন tree

এবার যেকোন Windows-এ তৈরি করুন tree



যারা উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করেন এবং পিসিতে কাজ করতে করতে পিসিকে রিফ্রেশ করতে Tree তৈরি করতে চান, কিন্তু পারেন না, আজকের এই পোস্ট শুধু তাদের জন্য।

tree
কম্পিউটার ব্যবহার করতে করতে আমাদের পিসিটি প্রায়ই স্লো হয়ে যায়। এর জ্য আমরা খুভ সহজেই tree শর্টকাট তৈরি করে পিসিকে রিফ্রেশ করতে পারি। উইন্ডোজ এক্সপি, ৭ এ এটা খুভ সহজেই পারা গেলে উইন্ডোজ ১০ এ সেটা অনেকেই করতে পারেন না।
তাই আজকে দেখাবো উইন্ডোজ ১০ এ কি করে শর্টকাট tree তৈরি করবেন।
এর জন্য প্রথমেই আপানাদের কম্পিউটার থেকে নোটপেটটি ওপেন করতে হবে।
এরপর লিখবো

echo/off
cd/
tree
c:
tree
d:
tree
e:
tree

Windows 10 tree
এরপর এটিকে আপনার পছন্দের নাম দিয়ে সেভ এস এর মাধ্যমে আপনি যেখানে সেভ করতে চান, সেই লোকেশন এ সেভ করতে পারেন।
সেভ করার সময় .bat দিয়ে সেভ করতে হবে।
(যেমনঃ tree.bat)

tree ছাড়াও আরো বেশ কিছু উপায়ে কম্পিটাকে ফাস্ট করা যায়। পরবর্তি পোট এ সে ব্যাপারে বিস্তারিত জানাবো।
tree in w10
আয় করুন Android অ্যাপ দিয়ে

আয় করুন Android অ্যাপ দিয়ে

অনলাইন থেকে যারা আয় করতে চান এই পোষ্ট শুধু তাদের জন্য। আজ আমি দেখাব আপ্নারা কিভাবে অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
নিচে দেওয়া স্টেপ গুলো অনুসরণ করলেই আপনারা অনলা্ইইন থেকে আয় করতে পারবেন। সুতরাং শুরু করা যাক।

প্রথমেই আপনাকে একটি এন্ড্রয়েড এপ ডাউনলোড করতে হবে।  
এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করতে পারেন অথবা গুগল প্লেস্টোরে গিয়ে Ring ID লিখে সার্চa দিয়েও ডাউনলোড করতে পারেন।

কিভাবে আয় করবেনঃ

প্রথমেই এপটি ইনস্টল করুন। ইনস্টল করার সময় যদি রেফারেন্স অপশন আসে তাহলে ১০৯৬০৬৬০ এই কোডটি দিন। তাহলে ফ্রিতে ২০টাকা পাবেন। এই ২০ টাকা মিস করবেন না তাহলে পরে টাকা তোলার সময় সমস্যা হতে পারে।

প্রথমে আপনি অ্যাপ এর ভিতরে এড দেখে পয়েন্ট আয় করতে পারবেন। পরে সেসব পয়েন্ট থেকে আপনি টাকা তে কনভার্ট করে তুলতে পারবেন।

রেফার কোড না বসালে আপনি শুরুতেই বোনাস ২০ টাকা পাবেন না। মনে রাখবেন এই রেফার কোড না বসালে আপনার রেজিস্ট্রেশান কমপ্লিট হবে কিন্তু টাকা তোলার সময় অনেক ঝামেলা করে। সুতরাং রেফার কোড বসিয়ে রেজিস্ট্রেশান কমপ্লিট করে নিন।

রেজিস্ট্রেশান করবেন যেভাবেঃ
প্রথমেই প্লে স্টোর থেকে রিং আইডি এপটি  ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন।

এবার ওপেন করে আপনার ফোন নাম্বার, নাম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করে নিন। ক্লিক Continue তাহলে পরের পেজ পাবেন।

এরপর নিজের নাম ও সেট আপ প্রোফাইল দিয়ে Next বাটনে ক্লিক করুন।

এবার রেফার কোড দেবার অপশন দেখাবে। সেখানে ১০৯৬০৬৬০ কোড বসিয়ে দিন। তাহলে আপনি ২০ টাকা পেয়ে যাবেন। আপনি রেফার কোড না বসালে ২০ টাকা বোনাস পাবেন না। 
রেফার কোডঃ ১০৯৬০৬৬০

কিভাবে টাকা তুলবেনঃ
আপনার টাকা তুলতে কোন সমস্যাই হবে না। আপনি বিকাশ অথবা রকেট দিয়ে টাকা তুলতে পারবেন। 

যে কোন একটা ক্লিক করে কত টাকা তুলবেন সেটা ঠিক করে next ক্লিক করুন তারপর আপনার নাম্বার দিয়ে দিন তাহলে আপনি টাকা টা পেয়ে যাবেন।
আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে কি করবেন??

আপনার ফোনটি হারিয়ে গেলে কি করবেন??

ফোন হারালে সঙ্গে সঙ্গে যা করবেনঃ

অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি যেকোন সময় হারিয়ে যেতে পারে। সাথে থাকা আপনার মূল্যবান তথ্যগুলি তখন আপনার নানারকম সমস্যার কারন হয়ে দাড়াতে পারে।  তাই স্মার্টফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে, সেটি খোঁজার পাশাপাশি গুগলের সাহায্য নিতে পারেন। জেনে নিন ফোন হারানোর সঙ্গে সঙ্গে যা করবেন:

Android Finder
Android Finder
* অন্য কোনো স্মার্টফোন বা পিসি থেকে গুগলে ফাইন্ড মাই ফোন (Find my phone) লিখুন।
* গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করুন। যে ফোন হারিয়েছে, সে ফোনে ব্যবহৃত গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করতে হবে।
* গুগল আপনাকে আপনার ডিভাইসের সর্বশেষ অবস্থান জানিয়ে দেবে।
* আপনার ফোনের অবস্থান শনাক্ত হলে আপনি তা দূরে থেকে কল দিতে পারেন। এ জন্য প্লে সাউন্ড অপশনে ক্লিক করতে হবে। ফোন সাইলেন্ট বা ভাইব্রেট মোডে থাকলেও এতে ৫ মিনিট পূর্ণ ভলিউমে শব্দ হবে। অবশ্য যদি ফোনটি চুরি হয়ে থাকে তবে শব্দ না করে দূর থেকে ফোন লক করে দিতে পারেন।

ফোন লক করতে হলেঃ

* আপনি যদি হারানো ফোনটি দূর থেকে লক করতে চান, তবে আপনাকে শুরুতে অন্য ফোন থেকে android.com/find এখানে যেতে হবে। এতে হারানো ফোনে ব্যবহৃত গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইনইন করতে হবে।
* আপনি যদি একাধিক ডিভাইস ব্যবহার করে থাকেন, তবে যে ডিভাইসটি হারিয়েছে, তা নির্বাচন করতে হবে। একাধিক প্রোফাইল থাকলে মূল প্রোফাইল ব্যবহার করে তাতে সাইনইন করতে হবে।
* ডিভাইস খুঁজে পাওয়া না গেলেও এর সর্বশেষ অবস্থান আপনি জানতে পারবেন।
* এখানে আপনি Enable lock & erase অপশনে ক্লিক করে ফোনে লক করে দেওয়ার সুবিধা পাবেন। চাইলে ফোনে আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড, প্যাটার্ন লক দিতে পারবেন। লক স্ক্রিনে বার্তা বা ফোন নম্বর দেখাতে পারবেন।
* মুছে ফেললে আপনার ডিভাইসে যত ডেটা আছে, তা মুছে যাবে। কিন্তু এসডি কার্ডের তথ্য মুছবে না। তবে তথ্য মুছে দিলে ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশনটি আর কাজ করবে না।

মনে রাখতে হবে, Find my phone অপশনটি কেবল ফোন চালু থাকলে এবং তাতে ইন্টারনেট সংযোগ চালু থাকলে তবেই কাজ করবে। তাই যাঁরা হুটাহাট ফোন হারিয়ে ফেলেন, তাঁরা গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে ফোনে লগইন করার পাশাপাশি ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় থাকবেন। লোকেশন ও ফাইন্ড মাই ডিভাইস অপশন চালু রাখবেন।
নতুন ৫টি হাই ফিচার ক্যামেরা

নতুন ৫টি হাই ফিচার ক্যামেরা

আমাদের নিত্যদিনের স্মরনীয় মুহুর্তগুলিকে জীবন্ত ধরে রাখার জন্য প্রয়োজন একটি ক্যামেরা
মার্কেটে এখন অনেক ক্যামেরা পাওয়া যায়। ফলে আমারা বুঝে উঠতে পারি না আমাদের জন্য কখন কোন ক্যামেরাটি ভাল হবে। তাই আমি আমার এই পোষ্টে এবছরের সেরা টি ক্যামেরা সম্পর্কে আলোচনা করবো।
কেনন ইওএস ৮০ডি
আমরা যখন ভাল মানের ক্যামেরা সম্পর্কে কথা বলি তখন ক্যানন এর কথা বলতেই হয়। এটি একটি শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড। ক্যাননের কেনন ইওএস ৮০ডি একটি প্রতিক্রিয়াশীল, বহুমুখী এবং শক্তিশালী ক্যামেরা যা আপনার সৃজনশীলতাকে উজ্জীবিত করে দেয়। এতে মুভি তৈরির পাশাপাশি স্বল্প-আলো, রাস্তাঘাট, ভ্রমণ, স্পোর্টস এবং প্রতিকৃতিক ফটোগ্রাফির বৈশিষ্ট্য রয়েছে। 24.2 মেগা পিক্সেল সহ এটি উচ্চ মানের ছবি এবং চলচ্চিত্রের রেকর্ডিং নিশ্চিত করে।
এছাড়াও, ক্রস-টাইপ 45-পয়েন্ট AF ফ্রেমের থাকাকালীন বিষয়টিকে কেন্দ্র করে এবং ট্র্যাক করে। কেনন ইওএস ৮০ডি ডি ডুয়াল পিক্সেল সিএমওএস এএফ এর সাথে আসে যা আপনাকে লাইভ ভিডিওগুলির শ্যুটিংয়ের সময় মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করতে উপভোগ করতে দেয়। ঝাঁকুনির আলোর নীচে নিয়মিত ফোট শুটিং করার সময় ফ্লিকার সনাক্তকরণটি স্থির এক্সপোজার এবং রঙকে নিশ্চিত করে
নিকন ২৭ মিরর লেস রেইনভেটেড
তালিকার দ্বিতীয় শীর্ষস্থানে আছে আরেকটি জনপ্রিয় ক্যামেরা নিকন ২৭ মিরর ২০১৮ সালের হাই-এন্ড ক্যামেরা হিসাবে পুরষ্কার প্রাপ্ত, এটি কেবল একটি আয়নাবিহীন ক্যামেরা নয়। জীবনে দৃষ্টি আনয়ন, Nikon এর এই উন্নত ক্যামেরাটি  ফুল-ফ্রেমের লেন্স মাউন্ট এবং লাইটওয়েট মিররহীন নকশার সাথে আসে।
এটি নিকনের DSLR সিস্টেমের সাথে  45.7 এমপি চিত্র সেন্সর সহ ডিজাইন করা হয়েছে। সেন্সরটি মনিটর এবং প্রদর্শনের ভিউফাইন্ডারের মধ্যে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্যুইচ করে। বিনিময়যোগ্য লেন্সগুলির মধ্যে এটি একটি প্লাস পয়েন্ট।
গুণমান সম্পর্কে কথা বললে এটি 46.89 মিলিয়ন পিক্সেল এবং 45.7 কার্যকর পিক্সেল সরবরাহ করে। জেড মাউন্ট NIKKO লেন্সগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ, মাউন্ট অ্যাডাপ্টারের সাথে এফ মাউন্ট NIKKO লেন্সগুলি, এটি হাইফ্রিড ফেজ সনাক্তকরণ / কনট্রাস্ট AF সহ AF সহায়তায় অটোফোকাস সিস্টেমের সাহায্যে নিকনের দ্বারা ক্যামেরা পরিচালনা করা সহজ।
ফুজিফিল্ম এক্স-টি৩
আমাদের তালিকার  তৃতীয় স্থানটি দখল করে আধে ফুজিফিল্ম এক্স-টি৩। নতুন এক্স-টি 3 ফুজিফিল্ম এক্স-টি 2 এর মতো দেখতে, তবে উন্নত এবং উন্নত বৈশিষ্ট্যযুক্ত। উন্নত অটোফোকাস, ব্র্যান্ড নিউ সেন্সর এবং ভিডিও পারফরম্যান্স এটিকে তার নিজস্ব ধরণের একটি করে তোলে।
বাজারে সেরা ভিডিও / এখনও হাইব্রিডের ক্ষেত্রে এই ক্যামেরাটি দুর্দান্ত। ভিউফাইন্ডার, অটো-ফোকাস, মুভি রেকর্ডিং এবং আরও অনেকগুলি বৈশিষ্ট্য এর অভিনয় দিয়ে যে কাউকে স্তব্ধ করতে পারে। এর পাশাপাশি এটিতে এক্স ট্রান্স ™ * CMOS 4 এবং X-Processor 4, আবহাওয়া প্রতিরোধী কাঠামো এবং 4 কে / 60 পি 10-বিট রেকর্ডিং রয়েছে। চলচ্চিত্র রেকর্ডিং এবং ছবি ক্যাপচারের জন্য দুর্দান্ত জন্য 26.1 মিলিয়ন পিক্সেল।
প্যানাসোনিক এলএক্স-১০০ ১১

Panasonic LX100
Panasonic LX100
আপনি যদি স্পোর্টস শ্যুটারদের গতি, বাণিজ্যিক ফটোগ্রাফারদের জন্য ক্যামেরা খুজে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য এই ক্যামেরাটি। রেজোলিউশন এবং আরও অনেক কিছুর মতো মারাত্মক বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি উজ্জ্বল এবং বহুল প্রতীক্ষিত কমপ্যাক্ট ক্যামেরাগুলির মধ্যে একটি। একটি বড় মাইক্রো ফোর / তৃতীয়াংশ সেন্সর বৈশিষ্ট্যযুক্ত, যা একটি 20 এমপি সেন্সর, এতে 24-75 মিমি f / 1.7-2.8 স্ট্যান্ডার্ড জুম লেন্স এবং 17 এমপি মাল্টি-পপুল্ট মাইক্রো ফোর-তৃতীয়াংশ সেন্সর এবং একটি 4 কে ভিডিও ক্যাপচার রয়েছে।
অন্যান্য বৈশিষ্ট্যগুলির মধ্যে 4k ভিডিও রেকর্ডিং, প্রায় 0.10 সেকেন্ডে উচ্চ-গতিযুক্ত এএফ, 1240 কে-ডট রেজোলিউশন সহ একটি 3.0-ইঞ্চি এলসিডি টাচ স্ক্রিন, ইউএসবি চার্জিং এবং ইন্টিগ্রেটেড ওয়াই-ফাই এবং ব্লুটুথ সংযোগ এবং আরও অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
ক্যানন ইওই ৬ডি ১১
Canon EOS 6D 11
Canon EOS 6D 11
তালিকার পাঁচ নাম্বার স্থানটি ধরে রেকেছে জনপ্রিয় ক্যামেরা ব্য্যান্ড এর আরেকটি ক্যামেরা।EOS 6D 11.
প্রতিকৃতি আলোকচিত্রী এবং শুটিং ল্যান্ডস্কেপ জন্য একটি নিখুঁত ক্যামেরা। পূর্ণ ফ্রেম সেন্সর 6.5 ফ্রেম / সেকেন্ডে ক্ষণিকের অভিব্যক্তি ক্যাপচার করে। এমনকি ল্যান্ডস্কেপগুলি শ্যুটিং করার সময়, 26. 2 এমপি সেন্সর স্বচ্ছতা এবং জীবনের মতো গভীরতার চিত্রগুলি ক্যাপচার করে। এটি অন্যতম বৃহৎ পেন্টাপ্রিজম ভিউফাইন্ডার ক্যামেরা হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে যা আপনাকে একটি স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে, আপনাকে আরও প্ররোচিতভাবে শ্যুট করতে সক্ষম করে।
Low Down Angel  থেকে মাঠের উপরের দিক থেকেও শুট করতে পারবেন, ঘোরানো এবং ভারি-অ্যাঙ্গেলস স্ক্রিনটি ফ্লিপ করা সহজ এবং দুর্দান্ত পারফরম্যান্স।
Motorola Razr 2019 (Upcoming )

Motorola Razr 2019 (Upcoming )

Motorola Razr 2019
Motorola Razr 2019
Motorola Razr 2019 comes with a main 6.2 inches foldable P-OLED Touchscreen display. There is a secondary 2.7 inches G-OLED display (when folded). The back camera is of 16 MP with Dual Pixel PDAF, dual-LED flash, f/1.7 aperture etc. features and Ultra HD video recording. The front camera is of 8 MP. Motorola Razr 2019 comes with 2510 mAh battery and 15W fast charging facility. It has 6 GB RAM, up to 2.2 GHz octa-core CPU and Adreno 616 GPU. It is powered by a Qualcomm Snapdragon 710 (10 nm) chipset. The device comes with 128 GB internal storage and no MicroSD slot. There is a front-mounted fingerprint sensor in this phone.

Among other features, there is eSIM, USB Type-C, NFC etc.

Motorola Razr 2019 Full Specifications

Motorola Razr
Motorola Razr
First ReleaseDecember 2019 (expected)
ColorsNoir Black
  Connectivity
Network2G, 3G, 4G
SIMeSIM
WLAN✅ dual-band, Wi-Fi Direct, hotspot
Bluetooth✅ v5.0, A2DP, LE
GPS✅ A-GPS, GLONASS, LTEPP, SUPL
Radio
USBv3.0
OTG
USB Type-C
NFC
  Body
StyleFoldable
MaterialPlastic body
Water Resistance✖ (Splash-resistant)
Dimensions172 x 72 x 6.9 millimeters
94 x 72 x 14 millimeters (folded)
Weight205 grams
  Display
Size6.2 inches
Resolution876 x 2142 pixels (373 ppi)
TechnologyFoldable P-OLED Touchscreen
Protection
FeaturesMultitouch, Secondary 2.7 inches, 600 x 800 pixels, G-OLED display
  Back Camera
Resolution16 Megapixel
FeaturesF/1.7, Dual Pixel PDAF, dual-LED flash, HDR & more
Video RecordingUltra HD (2160p), gyro-EIS (1080p)
  Front Camera
Resolution5 Megapixel
FeaturesF/2.0 aperture, HDR
Video RecordingFull HD (1080p)
  Battery
Type and CapacityLithium-polymer 2510 mAh (non-removable)
Fast Charging✅ 15W Fast Charging
  Performance
Operating SystemAndroid Pie v9.0
ChipsetQualcomm Snapdragon 710 (10 nm)
RAM6 GB
ProcessorOcta core, up to 2.2 GHz
GPUAdreno 616
  Storage
ROM128 GB
External Slot
  Sound
3.5mm Jack
FeaturesLoudspeaker, noise cancellation mic.
  Security
Fingerprint✅ Front-mounted
Face Unlock
  Others
Notification Light
SensorsFingerprint, Accelerometer, Gyroscope, Proximity, E-Compass
Manufactured byMotorola
Made in
Sar Value


Vivo Y11

Vivo Y11


Price= 12,990tk

নতুন রূপে নতুন দামে 5000mAh ও 3 জিবি র‍্যাম & 32 জিবি রমের সাথে  আকর্ষণীয় ডিজাইন নিয়ে আসলো  Vivo Y11. সাথে পাচ্ছেন এ আই (AI) ডুয়াল ক্যামেরা, আকর্ষণীয় সুন্দর ছবি তোলার জন্য একই সাথে Al ফেইস বিউটি এবং DSLR Camera .  ব্যাটারি নিয়ে আর চিন্তা নেই যারা গেইম খেলতে পছন্দ করেন, তাদের জন্য নিয়ে আসলো চিপ বাজেটের এই ফোন।  সবচেয়ে জনপ্রিয়  Qualcomm Snapdragon 439 এর প্রসেসর সাথে পাচ্ছেন 6.35"Inch halo full view tm display. 

Vivo Best Ultra game mode

Best budget best gaming phone

যোগাযোগ করুনঃ 

👉Oporupa Telecom👈
Palash wabada gate

Vivo official showroom

Vivo y11
Vivo y11
দুই ক্লিক এ ১০০ বারের বেশি Refresh করুন

দুই ক্লিক এ ১০০ বারের বেশি Refresh করুন

আজ আমি আপনাদের সাথে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো, তা আপনারা এতক্ষনে বুঝে গেছেন।
আমার এই টিউনটি যারা জানেনা তাদের জন্য।আর যারা জানেন,আমার ভূল হলে আপনারা ক্ষমার চোখে দেখবেন।
তো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি।
আমরা জানি যে কম্পিউটার open করার পর আমাদেরকে বার বার Refresh করতে হুয়।
যাতে করে আমাদের কম্পিউটার স্পিড় ভালো থাকে,কম্পিউটার হাং না করে।
আর এ জন্য আমাদেরকে বার বার Refresh করতে হয়।
কিন্তু আমি আজ আমি আপনাদেরকে এমন একটি টিপস দিব,যার সাহাজ্যে আপনাদেরকে বার
বার Refresh করতে হবেনা, যদি আমার এই ট্রিক ফলো করেন।
*প্রথমে কম্পিউটারের Desktop এ গিয়ে মাউস এর উপর হাত রেখে Right বাটন এ ক্লিক করেন।
*তারপর new লিখার উপর ক্লিক করেন
*তারপর Shortcut লিখার উপর ক্লিক করেন।
*ক্লিক করার পর দেখবেন একটি বক্স open হয়েছে।
*বক্স এর মধ্যে আপনি tree লিখে next button ক্লিক করেন।
*xp হলে next দিয়ে finish দিবেন।আর  windows 7 হলে finish দেন।
এখন আপনি আপনার desktop এ দেখবেন একটি Shortcut এসেছে।
আপনি Shortcut লিখার উপর  ৪ থেকে ৫ বার duboll click করেন।তাহলে আপনাকে বার বার  Refresh করতে হবেনা।
যদি কোনো ভুল হয় তাহলে ক্ষমার চোখে দেখবেন।
এখন অনলাইনেই শিখুন ইংলিশ

এখন অনলাইনেই শিখুন ইংলিশ

আপনি অনলাইনে অনেক সময় ব্যয় করেন?তা হলে টিউনটি আপনার জন্যে।
এখন অনলাইনেই প্রেকটিস করতে পারেন। এতে আপনি আপনার ইরেজি দক্ষতা যাচাই করে আপনি আপনার ভূল সংশোধন করতে পারবেন

নিচের সাইটগুলো ভিজিট করে আপনি আপনার দক্ষতা যাচাই করুন।
টাঙ্গাইল জেলা

টাঙ্গাইল জেলা

  1. টাঙ্গাইল জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত যা ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। এর জনসংখ্যা প্রায় ৩৮ লক্ষ এবং আয়তন ৩৪১৪.৩৫ বর্গ কিলোমিটার। টাঙ্গাইল আয়তনের ভিত্তিতে ঢাকা বিভাগের সর্ববৃহৎ এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে ২য় সর্ববৃহৎ জেলা।
    ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দ অবধি টাঙ্গাইল ছিল অবিভক্ত ময়মনসিংহ জেলার একটি মহকুমা; ১৯৬৯ খ্রিস্টাব্দে টাঙ্গাইল মহকুমাকে জেলায় উন্নীত করা হয়। এটি একটি নদী বিধৌত কৃষিপ্রধান অঞ্চল। এই জেলা যমুনা নদীর তীরে অবস্থিত এবং এর মাঝ দিয়ে লৌহজং নদী প্রবাহমান।

    অবস্থান ও আয়তন

    টাংগাইল জেলা ঢাকা হতে প্রায় ৯২ কি মি দূরে অবস্থিত। এই জেলার পূর্বে রয়েছে ময়মনসিংহগাজীপুর জেলা, পশ্চিমে সিরাজগঞ্জ জেলা, উত্তরে জামালপুর জেলা, দক্ষিণে ঢাকামানিকগঞ্জ জেলা। এর আয়তন ৩৪১৪.৩৮ বর্গ কি.মি.।

    প্রশাসনিক এলাকাসমূহ

    টাঙ্গাইল শহর, জেলার বাণিজ্যিক কেন্দ্রবিন্দু
    টাঙ্গাইল জেলায় মোট উপজেলার সংখ্যা ১২ টি এবং মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১১০ টি।
    টাঙ্গাইল সদর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
    করটিয়া, ঘারিন্দা, গালা, পোড়াবাড়ী, সিলিমপুর, কাকুয়া, কাতুলী, মগড়া, মাহামুদনগর, হুগড়া, দাইন্যা এবং বাঘিল
    কালিহাতি উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৩ টি।
    কোকডহড়া, গোহালিয়াবাড়ী, দশকিয়া, দুর্গাপুর, নাগবাড়ী, নারান্দিয়া, পাইকড়া, পারখি, বল্লা, বাংড়া, বীরবাসিন্দা, সল্লা, সহদেবপুর
    ঘাটাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১১ টি।
    দেউলাবাড়ী, ঘাটাইল, জামুরিয়া, দিগড়, দিঘলকান্দি, আনেহলা, দেওপাড়া, ধলাপাড়া, সন্ধানপুর, লোকেরপাড়া এবং রসুলপুর
    বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
    কাউলজানী, কাঞ্চনপুর, কাশিল, ফুলকী, বাসাইল এবং হাবলা
    গোপালপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
    হাদিরা, নগদাশিমলা, ঝাওয়াইল, হেমনগর, আলমনগর, মির্জাপুর এবং ধোপাকান্দি
    মির্জাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১৪ টি।
    মহেড়া, ফতেপুর, জামুর্কী, বানাইল, আনাইতারা, ভাতগ্রাম, ওয়ার্শী, বহুরিয়া, গোড়াই, তরফপুর, আজগানা, বাঁশতৈল, লতিফপুর, ভাওড়া
    ভূঞাপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
    ফলদা, অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী, অলোয়া, নিকরাইল
    নাগরপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ১২ টি।
    নাগরপুর, ভাররা, সহবতপুর, গয়হাটা, বেকড়া, সলিমাবাদ, ধুবরিয়া, ভাদ্রা, দপ্তিয়র, মামুদনগর, পাকুটিয়া এবং মোকনা
    মধুপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৬ টি।
    আলোকদিয়া, আরণখোলা, আউশনাড়া, গোলাবাড়ী, মির্জাবাড়ী, শোলাকুড়ি
    সখিপুর উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
    কাকড়াজান, কালমেঘা, কালিয়া, গজারিয়া, দাড়িয়াপুর, বহেড়াতৈল, যাদবপুর এবং হাতীবান্ধা
    বাসাইল উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৮ টি।
    আটিয়া, ডুবাইল, ফাজিলহাটি, পাথরাইল, লাউহা্টী, দেলদুয়ার, দেউলী এবং এলাসিন
    ধনবাড়ী উপজেলায় মোট ইউনিয়নের সংখ্যা ৭ টি।
    বীরতারা, বানিয়াজান, পাইস্কা, ধোপাখালী, যদুনাথপুর, মুশুদ্দি এবং বলিভদ্র

    নামকরণ

    টাঙ্গাইলের নামকরণ বিষয়ে রয়েছে বহুজনশ্রুতি ও নানা মতামত। ১৭৭৮ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত রেনেল তাঁর মানচিত্রে এ সম্পূর্ণ অঞ্চলকেই আটিয়া বলে দেখিয়েছেন। ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দের আগে টাঙ্গাইল নামে কোনো স্বতন্ত্র স্থানের পরিচয় পাওয়া যায় না। টাঙ্গাইল নামটি পরিচিতি লাভ করে ১৫ নভেম্বর ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে মহকুমা সদর দপ্তর আটিয়া থেকে টাঙ্গাইলে স্থানান্তরের সময় থেকে। টাঙ্গাইলের ইতিহাস প্রণেতা খন্দকার আব্দুর রহিম সাহেবের মতে, ইংরেজ আমলে এদেশের লোকেরা উচু শব্দের পরিবর্তে ‘টান’শব্দই ব্যবহার করতে অভ্যস্ত ছিল বেশি। এখনো টাঙ্গাইল অঞ্চলে ‘টান’শব্দের প্রচলন আছে। এই টানের সাথে আইল শব্দটি যুক্ত হয়ে হয়েছিল টান আইল। আর সেই টান আইলটি রূপান্তরিত হয়েছে টাঙ্গাইলে।

    অর্থনীতি

    দর্শনীয় স্থান

    রাবার বাগান, পীরগাছা, টাঙ্গাইল
    বঙ্গবন্ধু সেতু

    বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব

    আবদুল হামিদ খান ভাসানী
    শামসুল হক
    চিত্র:Sorcar.jpg
    প্রতুল চন্দ্র সরকার

    শিক্ষা

    শিক্ষার হার :- ৭১.২১% উল্লেখযোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান:

    তথ্যসূত্র

    [২] [৩] [৪] [৫] [৬]

  2. বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়ন (জুন, ২০১৪)। "এক নজরে জেলা"। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১৪ এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

  3. "টাঙ্গাইল জেলার বিখ্যাত গুণীজন"দৈনিক সংগ্রাম। এলিফেন্ট রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭। বৃহস্পতিবার ২৪ জানুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ 2018-07-27 এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)

  4. "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭

  5. "টাঙ্গাইল জেলার বিখ্যাত গুণীজন"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭

  6. "প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭

  7. "টাঙ্গাইল জেলার বিখ্যাত গুণীজন"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-২৭